Sunday, 20 July, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110

নাসিরনগরে দুই গোষ্ঠীর ভয়াবহ সংঘর্ষে প্রাণ গেল এক যুবকের, আহত ২০

ইয়াছিন চৌধুরী নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি :

প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি - প্রতিনিধি

পূর্ব শত্রুতার জেরে ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ, এলাকায় উত্তেজনা, অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের কাঁঠালকান্দি গ্রামে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষে সোহরাব খান (২২) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। শনিবার (৫ জুলাই) দুপুর ১২টার দিকে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

পূর্ব শত্রুতার জেরে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে কাঁঠালকান্দি গ্রামের উল্টা গোষ্ঠী ও মোল্লা গোষ্ঠীর মধ্যে জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল। এরই জের ধরে শনিবার দুপুরে দু’পক্ষ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে লাঠি, দা, ছুরি ও রামদা ব্যবহার করা হয়। প্রায় এক ঘণ্টাব্যাপী চলা এই সংঘর্ষে গোটা গ্রাম রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।

সংঘর্ষে মোল্লা গোষ্ঠীর চাঁন মিয়ার ছেলে সোহরাব খান গুরুতর আহত হন। তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে নাসিরনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত সোহরাব তিন ভাইয়ের মধ্যে সবার বড় ছিলেন।

আহতদের হাসপাতালে ভর্তি, এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি, সংঘর্ষে উভয় গোষ্ঠীর অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজনকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতাল ও ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে। ঘটনার পরপরই এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

পুলিশের তৎপরতা, চাতলপাড় পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “সংঘর্ষে একজনের মৃত্যু হয়েছে। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং গ্রামে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।”

এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্কতা জারি করা হয়েছে।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত